
গত বছর পাহাড়ি এলাকায় ২১ জন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হয়েছেন ৬ হাজার ৫৫ জন পাহাড়ি মানুষ। ১১৯টি বাড়ি ও দোকানে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট করা হয়। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ২ হাজার ৩১৪ একর জমি। বুধবার সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন সোসাইটি অব পার্বত্য চট্টগ্রামের (পিসিজেএসএস) পার্বত্য চট্টগ্রামের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে ২০২৪ সালের বার্ষিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালেও পার্বত্য চট্টগ্রামের নাজুক পরিস্থিতির কোনো পরিবর্তন হয়নি। বরং আরও খারাপ হয়েছে। মাউন্টেন অ্যাকর্ড বাস্তবায়নে কোনো অগ্রগতি হয়নি। উল্টো পাহাড় চুক্তি ও পাহাড়ি স্বার্থবিরোধী তৎপরতা তীব্র হয়েছে।
প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে যে মানবাধিকার লঙ্ঘনের মধ্যে রয়েছে অপহরণ, মুক্তিপণ, মারধর, খুন, গুলির আঘাত, তল্লাশি, মৃত্যুর হুমকি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি।