হাড় ক্ষয় রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার

Featured Image
PC Timer Logo
Main Logo

শরীরে হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়াকে অস্টিওপোরোসিস বলা হয়। অস্টিওপোরোসিস হলে মাজার হাড়গুলো অনেকটা  মৌমাছির মৌচাকের মতো ঝাজরা হয়ে যাই। এর ফলে হাড় ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে জাই। সাধারনত অস্টিওপোরোসিস বা হাড় ক্ষয়ের এই রোগ বয়স যখন ৫০ বছরের বেশি হয় তখন এর লক্ষন প্রকাশ পাই।

হাড় ক্ষয় রোগের লক্ষণ
হাড় ক্ষয় রোগের লক্ষণ

হাড় ক্ষয় রোগের লক্ষণ

হাড় ক্ষয় রোগের লক্ষণ সাধারনত বয়স যখন ৫০ বা এর বেশি হয় তখন প্রকাশ পাই। এর আগের আমরা তেমন এইটা লক্ষন বা কোনো প্রকার সমস্যা বোধ করি না। আমাদের যখন মাজার বা শরীরের হাড় ক্ষয় হয়ে যাই তখন যে যে লক্ষন আমরা জানতে পাই, তা হলো নিচে হাড় ক্ষয়ের লক্ষন গুলো প্রকাশ করা হলো;

হাড় ক্ষয় হলে হাড় ও পেশিতে ব্যথা হবে।

  •  ঘাড় ও পিঠে ব্যথা।
  • খুব সহজে দেহের বিভিন্ন স্থানে হাড় (বিশেষ করে মেরুদণ্ড, কোমর বা কব্জির হাড়) ভেঙে যাওয়া।
  • কুঁজো হয়ে যাওয়া।

মাজার হাড় ক্ষয় প্রতিরোধ

হাড় ক্ষয় হলে কি খেতে হবে তা হলো মাজার হাড় ক্ষয় হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিলে আপনি ডাক্তার দেয়া ওষুধ তো খাবেন এর সাথে সাথে নিচের দেয়া লিস্টগুলো ফলো করবেন।

হাড় ক্ষয় হলে আপনাকে বেশি বেশি ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খেতে হবে। যেমন;-

  • মাছ: মাছে রয়েছে ভিটামিন ডি, যা হাড় গঠনের জন্য অপরিহার্য।
  • বাদাম জাতীয় খাবার: এতে রয়েছে ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম, যা অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।
  • দুধ: দুধ ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি এর একটি সহজলভ্য উৎস। ফলে হাড়ের ক্ষয় রোধ করা সম্ভব।

আরো পড়ুন

ওলট কম্বল গাছের উপকারিতা

অস্টিওপোরোসিস একটি স্বাস্থ্যগত অবস্থা যা হাড়কে দুর্বল করে দেয়, তাদের ভঙ্গুর করে তোলে এবং ভাঙ্গার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এটি বেশ কয়েক বছর ধরে ধীরে ধীরে বিকশিত হয় এবং প্রায়শই তখনই নির্ণয় করা হয় যখন পতন বা আকস্মিক প্রভাবে একটি হাড় ভেঙে যায় (ফ্র্যাকচার)। অস্টিওপোরোসিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ আঘাতগুলি হল: ভাঙ্গা কব্জি।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।