পুলিশ ক্লিয়ারেন্স রিজেক্ট হলে করনীয় – পুলিশের ছাড়পত্র খারিজ হলে কী করবেন? কেন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রত্যাখ্যান করা হয় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। বিদেশ ভ্রমণের জন্য সাধারণত পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রয়োজন হয়। বর্তমানে, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট অনলাইনের জন্য আবেদন করা হয়। তবে অনেক আবেদন খারিজ হয়ে যায়।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করতে আপনি বাংলাদেশ পুলিশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারেন। প্রথমে আপনি বাংলাদেশ পুলিশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করতে পারেন। এবং পরে তথ্য যাচাই করা হবে এবং আপনাকে আপডেট করা হবে।
আপনার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স চেক করার পরে আপনার আবেদন প্রত্যাখ্যাত হলে কী করবেন তা এখানে রয়েছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কেন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফায়ার আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হয়।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স রিজেক্ট হলে করনীয়
যদি পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রত্যাখ্যান করা হয়, তাহলে প্রত্যাখ্যানের কারণ দর্শানো ত্রুটি সংশোধন করে পুনরায় পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করতে হবে। আপনার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট আবেদন বিভিন্ন কারণে প্রত্যাখ্যাত হতে পারে। তবে প্রথম আবেদনকৃত ফর্মটি পুনরায় সম্পাদনা করে পুনরায় আবেদন করার সুযোগ নেই।
আপনার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রত্যাখ্যান করা হলে, আপনাকে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের জন্য পুনরায় আবেদন করতে হবে। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রত্যাখ্যানের সাধারণ কারণগুলি নীচে উল্লেখ করা হল। পুনরায় আবেদন করার ক্ষেত্রে, অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত সতর্কতা এবং সঠিকভাবে আবেদন করার কারণগুলি মনে রাখবেন।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট কি?
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট একটি প্রশাসনিক শংসাপত্র। প্রমাণ বা যাচাইকরণ যে আপনি এই দেশের একজন নাগরিক। চাকরি এবং উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশ ভ্রমণের জন্য সাধারণত পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের প্রয়োজন হয়।
আপনার নামে কোনো ফৌজদারি ও রাজনৈতিক মামলা আছে কিনা বা আপনি কোনো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত কিনা তা যাচাই করে একটি পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট জারি করা হয়। আপনি যদি এই অপরাধগুলির কোনটির সাথে জড়িত থাকেন তবে আপনাকে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট দেওয়া হবে না।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স রিজেক্ট হওয়ার কারণ
সাধারণত যে সকল কারণে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এর আবেদন রিজেক্ট হয়ে থাকেঃ
- আবেদনকারীর নামে থানায় ফৌজদারি এবং রাজনৈতিক কোনো মামলা থাকলে।
- আবেদনকারী দেশদ্রোহী এবং আইনত দণ্ডনীয় কোন ধরনের অপরাধমূলক কাজের সাথে জড়িত থাকলে।
- অনলাইনে আবেদন করার ক্ষেত্রে Personal Information ইনফর্মেশন এ কোন ধরনের ভুল থাকলে।
- আবেদনের ক্ষেত্রে ঠিকানায় কোন ধরনের ভুল থাকলে।
- প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এর জায়গায় শুধুমাত্র পাসপোর্ট দিয়ে তথ্য সাবমিট করলে। ( এখানে যত সম্ভব আপনার জন্ম
- নিবন্ধন সনদ এবং ভোটার আইডি কার্ড ও ওয়ার্ড কমিশনার এর থেকে সার্টিফিকেট নিয়ে সবগুলো তথ্য সাবমিট
- করার) সাধারণত আমরা এই ভুলটা বেশি করে থাকে শুধুমাত্র পাসপোর্টের আবেদন করে। শুধুমাত্র পাসপোর্টের আবেদন করার ক্ষেত্রে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স রিজেক্ট হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।
- আপলোডকৃত ডকুমেন্টস গুলো অবশ্যই JPG – PNG – GIF – PDF এই ফরম্যাটে আপলোড করতে হবে এবং ফাইল সাইজ থাকবে সর্বোচ্চ 200KB, এটা যথাসম্ভব A4 সাইজ রাখার চেষ্টা করবেন (শুধুমাত্র ডকুমেন্টস এর ক্ষেত্রে)
এবং ছবিগুলো হবে 150KB ও সাইজ হবে 300 – 300 - আপনার ডকুমেন্টস গুলো অবশ্যই একজন উচ্চ লেভেলের সরকারি কর্মকর্তা থেকে সত্যায়িত করতে হবে। যদি
- আপনার ডকুমেন্টস গুলো কোন BCS ক্যাডার তথা নবম গ্রেডের সরকারি প্রশাসনিক কর্মকর্তা দিয়ে সত্যায়িত করতে হবে। (আপলোডকৃত ডকুমেন্টস গুলো হল পাসপোর্ট, ভোটার আইডি কার্ড, জন্ম নিবন্ধন সনদ ইত্যাদি)
- অনলাইনে চালান জমা দেওয়ার পরে ফর্ম ডাউনলোড করে আবেদনের সময় আপলোড করতে না করলেপুলিশ ক্লিয়ারেন্স রিজেক্ট হয়।
- চালান এর বিস্তারিত তথ্য গুলো সঠিক ভাবে না দেওয়ার কারণে। যেমনঃ চালান নাম্বার, চালান তারিখ ইত্যাদি।
চালান আপলোড করতে হবে সর্বোচ্চ 300KB এরমধ্যে, এবং PNG, JPEG, GIF, PDF ফরমেটে। - সকল ইনফরমেশন পূরণ করার পরে আমাদের সামনে একটি প্রিভিউ দেখাবে। এখান থেকে সর্বপ্রথম চেক করে নিতে হবে
- সকল ইনফরমেশন গুলো ঠিক আছে কিনা। অনেক সময় এগুলো ঠিক না করার কারণে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স রিজেক্ট হয়।
- এছাড়াও অনেক সময় আমরা পাসপোর্ট জমা দেয় – কিন্তু পাসপোর্ট এর ইসু নাম্বার, ইস্যুর তারিখ, পাসপোর্ট এর ঠিকানা সঠিক দেইনা, যার কারণে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স রিজেক্ট হতে পারে।
- এছাড়াও আপনি যদি ঠিকানা বিহীন লোক হন সেক্ষেত্রে আপনার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স বাতিল হবে। এখানে ঠিকানাবিহীন বলতে বোঝানো হয়েছে আপনি যেই ঠিকানা দিয়েছেন সেখানে আপনাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না সেক্ষেত্রে আপনার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স বাতিল হবে।
- অথবা আপনি যেই মোবাইল নাম্বারটি দিয়েছেন সেই নাম্বারে আপনাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না তাহলেও পুলিশ ক্লিয়ারেন্স রিজেক্ট হতে পারে।
আশা করি যদি উপরে আলোচিত আপনার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রত্যাখ্যান করা হয় তবে পরে আবেদন করার আগে অবশ্যই এই পয়েন্টগুলি মনে রাখবেন। আপনি যদি এই তথ্যগুলি সঠিকভাবে প্রদান করে পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য আবেদন করেন, আশা করি আপনার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রত্যাখ্যান করা হবে না।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স রিজেক্ট হলে পুনরায় আবেদন
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স রিজেক্ট হওয়ার পরে ওই আবেদনটি কে পুনরায় এডিট করে সাবমিট করার কোনো সুযোগ নেই, আপনাকে আবার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এর জন্য আবেদন করতে হবে। অনলাইন থেকে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এর জন্য আবেদন করার সহজ পদ্ধতি হলোঃ
প্রথমে https://pcc.police.gov.bd/ এই ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করে একটি একাউন্ট ক্রিয়েট করে নিতে হবে। এরপরে “Apply” অপশন এ ক্লিক করে পূর্বের ন্যায় পুনরায় পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এর জন্য সকল তথ্য পূরণ করে সাবমিট করতে হবে। তবে তথ্য পূরণের ক্ষেত্রে অবশ্যই উপরে দেখানো ভুল গুলো এড়িয়ে চলবেন।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এর আবেদন করতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এর জন্য আবেদন করার আগে অবশ্যই আপনাকে এই ডকুমেন্টগুলো সংগ্রহ করে নিতে হবেঃ
- কমপক্ষে 3 মাস মেয়াদ সহ একটি পাসপোর্ট।
- বিদেশে বসবাসরত বাংলাদেশী নাগরিকদের ক্ষেত্রে, সংশ্লিষ্ট দেশ থেকে বাংলাদেশে অবস্থিত দূতাবাস কর্তৃক
- সত্যায়িত পাসপোর্ট তথ্যের একটি স্ক্যান কপি।
- মেট্রোপলিটন বা জেলা পুলিশের এখতিয়ারের অধীনে পাসপোর্ট অনুযায়ী আবেদনকারীর ঠিকানা বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা হতে হবে।
- (1-7301-0001-2681) 500/- কোডযুক্ত পুলিশ ক্লিয়ারেন্স চালান সোনালী ব্যাংক বা বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট এবং ডেবিট কার্ড এবং বিকাশের মাধ্যমে চালান পরিশোধ করতে পারে।
- জন্ম নিবন্ধন, ভোটার আইডি কার্ড, ওয়ার্ড কমিশনারের কাছ থেকে সার্টিফিকেট অতিরিক্ত কাগজপত্র হিসেবে
- সংগ্রহ করতে হবে। এবং উল্লিখিত নথিগুলিকে গ্রেড IX এর সরকারি প্রশাসনিক কর্মকর্তা (BCS ক্যাডার) দ্বারা সত্যায়িত করতে হবে।
আশা করি, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স রিজেক্ট হলে করনীয় সম্পর্কে আপনারা বুঝতে পেরেছেন। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স রিজেক্ট হলে পুনরায় পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এর জন্য আবেদন করতে হবে।
সরকারি ওয়েবসাইট | https://pcc.police.gov.bd/ |
Home | এখানে ক্লিক করুন |
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স রিজেক্ট হলে করনীয় FAQ
[sc_fs_multi_faq headline-0=”h2″ question-0=”পুলিশ ক্লিয়ারেন্স কি?” answer-0=”সাধারণত চাকুরি বা উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশ গমণের ক্ষেত্রে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রয়োজন হয়। এই সার্টিফিকেটে সার্টিফিকেট প্রাপ্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে থানায় কোনো ফৌজদারী অপরাধের রেকর্ড নেই – এই মর্মে প্রত্যয়ন করা হয়।” image-0=”” headline-1=”h2″ question-1=”পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পেতে কোথায় এবং কিভাবে আবেদন করতে হয়?” answer-1=” অনলাইন পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য http://pcc.police.gov.bd এ আবেদন করা যায়। ” image-1=”” count=”2″ html=”true” css_class=””]
৩। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এর আবেদন পত্রে কোন ঠিকানা (স্থায়ী/অস্থায়ী) দিতে হয়?
উত্তর: স্থায়ী এবং অস্থায়ী উভয় ঠিকানাই দিতে হয়।
৪। কোন প্রার্থীর বর্তমান (অস্থায়ী) ঠিকানা যদি পাসপোর্টে প্রদত্ত ঠিকানা থেকে ভিন্ন হয় সে ক্ষেত্রে করণীয় কি?
উত্তর: এ ক্ষেত্রে বর্তমান ঠিকানার ওয়ার্ড কাউন্সিলর এর নিকট হতে একটি প্রত্যয়ন পত্র আবেদন পত্রের সাথে দাখিল করতে হবে।
৫। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এর আবেদন পত্রের সাথে কি কি ডকুমেন্ট জমা দিতে হয়?
উত্তর: (ক) ১ম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক পাসপোর্টের তথ্য পাতার সত্যায়িত ফটোকপি, (খ) বাংলাদেশ ব্যাংক/সোনালী ব্যাংকের ৫০০/- টাকা ট্রেজারি চালানের ফটোকপি বা অনলাইন পেমেন্টের ক্ষেত্রে ই-চালানের ফটোকপি এবং (গ) প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ওয়ার্ড কাউন্সিলর এর নিকট হতে একটি প্রত্যয়ন পত্রের সত্যায়িত ফটোকপিসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় ডুমেন্টের সত্যায়িত ফটোকপি।
৬। এক জনের পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য কি অন্য কেউ আবেদন করতে পারবেন?
উত্তর: যে কেউ নিজের নামে বা অন্য কারো নামে আবেদন করতে পারবেন।
৭। কেউ দেশের বাইরে থেকে পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য আবেদন করতে চাইলে তিনি কিভাবে আবেদন করতে পারবেন?
উত্তর: প্রবাসী বাংলাদেশীরা সংশ্লিষ্ট দেশে বাংলাদেশ দূতাবাস কর্তৃক এবং বিদেশী নাগরিকরা নিজ দেশের জাস্টিস অব পিস কর্তৃক পাসপোর্টের তথ্য পাতার সত্যায়িত কপির স্ক্যানকপি, এবং অনলাইনে ই-চালানের স্ক্যানকপিসহ অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৮। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পেতে কত টাকা লাগে এবং কিভাবে সে টাকা দিতে হয়?
উত্তর: পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পেতে ৫০০/- টাকা লাগে। বাংলাদেশ ব্যাংক/সোনালী ব্যাংকের যে কোনো শাখা হতে (১-৭৩০১-০০০১-২৬৮১ কোডে) ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে বা অনলাইন পেমেন্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের অনুকূলে উক্ত ৫০০/- টাকা জমা দিতে হয়।
৯। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এর তদন্তের সময় প্রার্থীকে কি থানায় যেতে হয়, নাকি তদন্তকারী পুলিশ অফিসার প্রার্থীর ঠিকানায় তদন্ত করতে যাবেন?
উত্তর: প্রার্থীকে থানায় যেতে হয় না; তদন্তকারী পুলিশ অফিসার প্রার্থীর ঠিকানায় তদন্ত করতে যাবেন।
১০। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এর তদন্তের সময় তদন্তকারী পুলিশ অফিসারকে কি প্রার্থীর কোন ডকুমেন্ট (কি কি) দিতে হয়?
উত্তর: (ক) পাসপোর্টের তথ্য পাতার ফটোকপি, (খ) ট্রেজারি চালানের বা অনলাইন পেমেন্টের ফটোকপি এবং (গ) প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ওয়ার্ড কাউন্সিলর এর নিকট হতে প্রাপ্ত প্রত্যয়ন পত্রের ফটোকপি ও অন্যান্য ডকুমেন্ট। বি: দ্র: তদন্তকারী পুলিশ অফিসার চাইলে এ সকল ডকুমেন্টের মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে।
১১। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পেতে সর্বোচ্চ কতদিন সময় লাগে?
উত্তর: আবেদন সাবমিট করার পর ঢাকার মধ্যে ৭ কর্মদিবস আর ঢাকার বাইরে হলে ১০ কর্মদিবস এর বেশি নয়।
১২। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স কোথা থেকে সংগ্রহ করতে হয়?
উত্তর: মেট্রোপলিটন এলাকায় সংশ্লিষ্ট মেট্রোপলিটন হেডকোয়ার্টার্স এর ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার হতে এবং জেলার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট জেলার ডিএসবি অফিস (পুলিশ সুপারের কার্যালয়) থেকে।
১৩। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পেতে প্রার্থীকে যদি কোন প্রকার হয়রানির শিকার হতে হয় সে ক্ষেত্রে প্রার্থী কোথায় অভিযোগ করতে পারবেন?
উত্তর: মেট্রোপলিটন এলাকার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মেট্রোপলিটন এর উপ-পুলিশ কমিশনার (সদরদপ্তর ও প্রশাসন) বরাবর এবং জেলার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট জেলার পুলিশ সুপার বরাবর অভিযোগ জানাতে পারবেন।