শিকার কবিতা কী?
শিকার কবিতা মূলত প্রাণীর শিকার বা শিকারি জীবনের কাহিনী বা অভিজ্ঞান সম্পর্কিত কবিতা। এই কবিতাগুলি শিকারের মধ্যে ঘুরে আসা, প্রাণীর গুণগত বৈশিষ্ট্য, এবং শিকারির সাথে বিভিন্ন সম্পর্কে বিচার করে। এই কবিতাগুলি মানুষের প্রকৃতি প্রেম ও প্রকৃতির সৌন্দর্য নিয়ে অভিন্ন দৃষ্টিকোণ দেওয়া থাকে।
শিকার কবিতা কেন মনোনিবেশ করতে পারে? শিকার কবিতা মানুষের প্রাকৃতিক কার্যক্রমের সাথে একটি যোগান্ত যাত্রা দেওয়ার চেষ্টা করে। এই কবিতাগুলি মানুষকে প্রাকৃতিক বিশ্বের অধ্যয়নে অনুপ্রেরণা দেয় এবং শিকারের জীবনের গভীর দিকে তাকিয়ে তাদের প্রাকৃতিক সংবাদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে।
শিকার কবিতা প্রশ্ন উত্তর
শিকার কবিতা প্রশ্ন-উত্তর: আমরা এখানে কিছু জনপ্রিয় শিকার কবিতা এবং তাদের প্রশ্ন-উত্তর নিয়ে আলোচনা করব।
কবিতা নাম | কবির নাম | প্রশ্ন-উত্তর |
---|---|---|
“বন্যরা” | জীবনানন্দ | কেন বন্যরা প্রাকৃতিক সংবাদে এত প্রিয়? |
“বনে বনে হাঁটি” | শামসুর রাহমান | কিভাবে প্রাকৃতিক বিশ্ব শিকারের মধ্যে অন্বেষণ করেন? |
“বাঘ ও মানুষ” | কাজী নজরুল | এই কবিতার সাথে কি ধরনের প্রাকৃতিক সংদেহ সহ গল্প কাহিনী রয়েছে? |
শিকার কবিতা থেকে MCQ, শিকার কবিতার MCQ প্রশ্ন উত্তর
উচ্চমাধ্যমিকের ‘শিকার’ কবিতার বড় প্রশ্ন উত্তর |
১.” আগুন জ্বলল আবার”- আবার শব্দটির ব্যাবহারের তাৎপর্য কী? আবার আগুন জ্বলল কেন? এই ঘটনা কীসের ইঙ্গিত দেয়? ১+২+২=৫ |
২.” হয়ে গেছে রোগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতো”- এখানে কিসের কথা বলা হয়েছে? কবিতাটির বিষয়বস্তু অবলম্বনে মন্তব্যটি যথার্থতা বিচার করো। ১+৪=৫ |
৩. ‘শিকার’- কবিতার নামকরণের সার্থকতা বিচার করো। ৫ |
৪ . ‘শিকার’ কবিতায় দুটি স্তবকের সূচনায় ‘ভোর’ শব্দটি প্রয়োগ করা হয়েছে ।দুটির ‘ভোর’ শব্দের প্রয়োগগত পার্থক্য আলোচনা করো।৫ |
৫.” এই ভোরের জন্য অপেক্ষা করছিল”- কে অপেক্ষা করছিল? তার পরিণতি কী হয়েছিল? ১+৪=৫ |
৬. ” একটা অদ্ভুত শব্দ”- শব্দটি কীসের? এই শব্দের পর কোন ঘটনার কথা বলেছেন কবি? ১+৪=৫ |
আরো জানতে পারোঃ
“সুন্দরী বাদামী হরিণ”– কার হাত থেকে নিজেকে বাঁচিয়েছে?
(ক) চিতাবাঘিনীর হাত থেকে
(খ) মিশরের মানুষীর হাত থেকে
(গ) দেশোয়ালিদের হাত থেকে
(ঘ) মানুষের হাত থেকে
সঠিক উওর : (ক) চিতাবাঘিনীর হাত থেকে
“নদীর তীক্ষ্ণ শীতল ঢেউয়ে সে নামল”– এখানে কার কথা বলা হয়েছে?
(ক) চিতাবাঘিনীর কথা
(খ) সুন্দরী বাদামি হরিণের কথা
(গ) রোগা শালিকের কথা
(ঘ) দেশোয়ালিদের কথা
সঠিক উওর : (খ) সুন্দরী বাদামি হরিণের কথা
“ নদীর তীক্ষ্ণ শীতল ঢেউয়ে সে নামল ” — এখানে কার কথা বলা হয়েছে ?
(ক) চিতাবাঘিনীর কথা
(খ) সুন্দরী বাদামি হরিণীর কথা
(গ) রােগা শালিকের কথা
(ঘ) দেশােয়ালিদের কথা।
সঠিক উওর : (খ) সুন্দরী বাদামি হরিণীর কথা
“ সুন্দরী বাদামী হরিণ ” – কার হাত থেকে নিজেকে বাঁচিয়েছে ?
(ক) চিতাবাঘিনীর হাত থেকে
(খ) মিশরের মানুষীর হাত থেকে
(গ) দেশােয়ালিদের হাত থেকে
(ঘ) মানুষের হাত থেকে।
সঠিক উওর : (ক) চিতাবাঘিনীর হাত থেকে
“ সূর্যের আলােয় তার রং কুকুমের মতাে নেই আর ” — তার রং কীসের মতাে হয়ে গেছে ?
(ক) শুকনাে পাতার ধূসর ইচ্ছার মতাে
(খ) কচি বাতাবি লেবুর মতাে সবুজ
(গ) রােগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতাে
(ঘ) নীল আকাশের মরা চাদের আলাের মতাে।
সঠিক উওর : (গ) রােগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতাে
‘ একটা অদ্ভুত শব্দটি ‘ কীসের ?
(ক) গাড়ির হর্নের শব্দ
(খ) মানুষের কান্নার শব্দ
(গ) পাতার মর্মর শব্দ
(ঘ) বন্দুক থেকে গুলি ছােড়ার শব্দ।
সঠিক উওর : (ঘ) বন্দুক থেকে গুলি ছােড়ার শব্দ।
জরায়ুর যে বিশেষণ কবিতায় আছে
(ক) হিমকুঞ্চিত
(খ) অন্ধকার
(গ) সুস্পষ্ট ও স্ফীত
(ঘ) সবুজাভ
সঠিক উওর : (ক) হিমকুঞ্চিত
“ ঘুমহীন ক্লান্ত বিহুল শরীরটাকে স্রোতের মতাে / একটা আবেশ দেওয়ার জন্য ” হরিণটি কী করল ? ”
(ক) নরম ঘাসের উপর শুয়ে পড়ল
(খ) নদীর তীক্ষ্ণ শীতল জলে নামল।
(গ) অর্জুন বনের ছায়ায় বসে রইল।
(ঘ) দেশােয়ালিদের জ্বালানাে আগুনের উত্তাপ নিল।
সঠিক উওর : (খ) নদীর তীক্ষ্ণ শীতল জলে নামল।
“ নদীর জল …… পাপড়ির মতাে লাল। ”
(ক) মচকা ফুলের
(খ) গােলাপ ফুলের
(গ) জবা ফুলের
(ঘ) মােরগ ফুলের।
সঠিক উওর : (ক) মচকা ফুলের
“একটা অদ্ভুত শব্দ”- ‘অদ্ভুত’ শব্দটি কীসের?
(ক) গাড়ির হর্নের শব্দ
(খ) মানুষের কান্নার শব্দ
(গ) পাতার মর্মর শব্দ
(ঘ) বন্দুক থেকে গুলি ছোড়ার শব্দ
সঠিক উওর : (ঘ) বন্দুক থেকে গুলি ছোড়ার শব্দ
“একটি তারা এখন আকাশে রয়েছে” – একটি তারা’-র সঙ্গে কবি তুলনা করেছেন।
(ক) একটি ফুলের
(খ) একটি মেয়ের
(গ) একটি নদীর
(ঘ) একটি গানের
সঠিক উওর : (খ) একটি মেয়ের
“সূর্যের আলোয় তার রং কুকুমের মতো নেই আর” – তার রং কীসের মতো হয়ে গেছে?
(ক) শুকনো পাতার ধূসর ইচ্ছার মতো
(খ) কচি বাতাবি লেবুর মতো সবুজ
(গ) রোগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতো
(ঘ) নীল আকাশের মরা চাদের আলোর মতো
সঠিক উওর : (গ) রোগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতো
নদীর ঢেউয়ের বিশেষণ
(ক) তীক্ষ্ণ শীতল
(খ) তরঙ্গায়িত
(গ) হিমশীতল
(ঘ) এলোমেলো
সঠিক উওর : (ক) তীক্ষ্ণ শীতল
সবুজ সুগন্ধি ঘাসকে তুলনা করা হয়েছে—
(ক) পাকা বাতাবি লেবুর সঙ্গে
(খ) কচি বাতাবি লেবুর সঙ্গে
(গ) দারুচিনির পাতার সঙ্গে
(ঘ) কমলালেবুর সঙ্গে
সঠিক উওর : (খ) কচি বাতাবি লেবুর সঙ্গে
ত্রাসমুক্ত হরিণের শরীর-এর বিশেষণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে-
(ক) নিদ্রা নিপুণ
(খ) সতেজ সবুজ
(গ) ঘুমহীন ক্লান্ত বিল
(ঘ) বিনিদ্র শান্ত
সঠিক উওর : (গ) ঘুমহীন ক্লান্ত বিহ্বল
নীল মদের গেলাসে কী রাখা হয়েছিল?
(ক) রুপো
(খ) সোনা
(গ) প্রবাল
(ঘ) মুক্তা
সঠিক উওর : (ঘ) মুক্তা
“সারারাত মাঠে আগুন জ্বেলেছে”—কারা আগুন জ্বেলেছে ?
(ক) প্রবাসীরা
(খ) অতিথিবৃন্দ
(গ) দেশোয়ালিরা
(ঘ) বনবাসীরা
সঠিক উওর : (গ) দেশোয়ালিরা
“হিমের রাতে শরীর উম্ রাখবার জন্য দেশোয়ালিরা সারারাত মাঠে”—
(ক) গান করেছে
(খ) নাচ করেছে
(গ) খেলায় মেতেছে
(ঘ) আগুন জ্বেলেছে
সঠিক উওর : (ঘ) আগুন জ্বেলেছে
দেশোয়ালিদের আগুনকে কে নিষ্প্রভ করেছে?
(ক) সিগারেটের ধোঁয়া
(খ) সূর্যের আলো
(গ) টর্চের আলো
(ঘ) হরিণের মৃত্যু
সঠিক উওর : (খ) সূর্যের আলো
আকাশের রং ঘাসফরিঙের দেহের মতাে—
(ক) কোমল সবুজ
(খ) কোমল নীলাভ
(গ) নীল সবুজ
(ঘ) কোমল নীল।
সঠিক উওর : (ঘ) কোমল নীল।
“ চারিদিকে পেয়ারা ও নােনার গাছ ” —
(ক) গােধূলিমদির মেয়েটির মতাে
(খ) মচকা ফুলের পাপড়ির মতাে
(গ) ভােরের রােদ্রের মতাে
(ঘ) টিয়ার পালকের মতাে
সঠিক উওর : (ঘ) টিয়ার পালকের মতাে
‘ শিকার ‘ কবিতাটিতে যে ঋতুর ছবি ফুটে উঠেছে , সেটি হলো –
(A) শরৎ ঋতু
(B) বর্ষা ঋতু
(C) হেমন্ত ঋতু
(D) শীত ঋতু
Ans: (D) শীত ঋতু
‘ শিকার ‘ কবিতাটি শুরু হয়েছে –
(A) রাত্রির ছবি দিয়ে
(B) দুপুরের ছবি দিয়ে
(C) ভোরের ছবি দিয়ে
(D) বিকেলের ছবি দিয়ে
Ans: (C) ভোরের ছবি দিয়ে
ভোরের আকাশের রং –
(A) মোরগফুলের মতো লাল
(B) মচকাফুলের মতো লাল
(C) ঘাসফড়িঙের দেহের মতো নীল
(D) টিয়ার পালকের মতো সবুজ
Ans: (C) ঘাসফড়িঙের দেহের মতো নীল
‘ কোমল নীল ‘ রং ছিল—
(A) হরিণের দেহের
(B) চিতাবাঘিনির
(C) ঘাসফড়িঙের দেহের
(D) গোধূলিমদির মেয়েটির
Ans: (C) ঘাসফড়িঙের দেহের
ঘাসফড়িঙের দেহের মতো কোমল নীল রং হয়েছে , ভোরের—
(A) আকাশের
(B) মাঠের
(C) বনের
(D) জঙ্গলের
Ans: (A) আকাশের
চারি দিকে পেয়ারা ও নোনার গাছ’ –
(A) গোধূলিমদির মেয়েটির মতো
(B) মচকাফুলের পাপড়ির মতো
(C) ভোরের রৌদ্রের মতো
(D) টিয়ার পালকের মতো
Ans: (D) টিয়ার পালকের মতো
‘ চারি দিকে পেয়ারা ও নোনার গাছ টিয়ার পালকের মতো সবুজ ।’— এখানে ‘ সবুজ ‘ রংটি –
(A) নিসর্গে ভোর হওয়ার প্রতীক
(B) বনজঙ্গলের প্রতীক
(C) নিসর্গের প্রাণময়তার প্রতীক
(D) মনুষ্যত্বের প্রতীক
Ans: (C) নিসর্গের প্রাণময়তার প্রতীক
‘ এখন আকাশে রয়েছে ; –
(A) একটি চন্দ্রমা
(B) একটি তারা
(C) একটি সূর্য
(D) মেঘের দল
Ans: (B) একটি তারা
‘ একটি তারা এখন আকাশে রয়েছে : ‘ – এই তারাটিকে কবি তুলনা করেছেন –
(A) মচকাফুলের সঙ্গে
(B) মোরগফুলের সঙ্গে
(C) সকালের আলোর টলমল শিশিরের সঙ্গে
(D) পাড়াগাঁর বাসরঘরের গোধূলিমদির মেয়েটির সঙ্গে
Ans: (D) পাড়াগাঁর বাসরঘরের গোধূলিমদির মেয়েটির সঙ্গে
‘ শিকার ‘ কবিতায় পাড়াগাঁর বাসরঘরের মেয়েটিকে কবির মনে হয়েছে—
(A) গোধূলিমদির
(B) তন্দ্রালস
(C) চমকপ্রদ
(D) সাহসিনী
Ans: (A) গোধূলিমদির
হাজার হাজার বছর আগের মুক্তা রেখেছিল , সে হল –
(A) মিশরের মানুষী
(B) দেশোয়ালি মানুষ
(C) হৃদয়ের মানবী
(D) স্বপ্নের মানবী
Ans: (A) মিশরের মানুষী
মিশরীয় মানবী তার বুকের মুক্তা , ‘ আমার নীল মদের গেলাসে রেখেছিল’—
(A) কয়েকশো বছর আগে এক রাতে
(B) হাজার হাজার বছর আগে এক রাতে
(C) কোনো এক রাতে
(D) কয়েকদিন আগে এক রাতে
Ans: (B) হাজার হাজার বছর আগে এক রাতে
‘ হিমের রাতে শরীর ‘ উম্ ‘ রাখবার জন্য ‘ আগুন জ্বালিয়েছিল—
(A) পর্যটকেরা
(B) দেশোয়ালিরা
(C) বনবাসীরা
(D) গ্রামবাসীরা
Ans: (B) দেশোয়ালিরা
সারারাত মাঠে যে আগুন জ্বলেছিল , তার রং –
(A) করবীফুলের মতো
(B) মচকাফুলের মতো
(C) মোরগফুলের মতো
(D) কেয়াফুলের মতো
Ans: (C) মোরগফুলের মতো
সারারাত মাঠে আগুন জ্বেলেছে — কারা আগুন জ্বেলেছে ?
(A) প্রবাসীরা
(B) দেশোয়ালিরা
(C) অতিথিবৃন্দ
(D) বনবাসীরা
Ans: (B) দেশোয়ালিরা
আরোও দেখুন:-
আরো জানতে পারোঃ
‘ হিমের রাতে শরীর ‘ উম্ ‘ রাখবার জন্য দেশোয়ালিরা সারারাত মাঠে’ –
(A) গান করেছে
(B) খেলায় মেতেছে
(C) নাচ করেছে
(D) আগুন জ্বেলেছে
Ans: (D) আগুন জ্বেলেছে
দেশোয়ালিদের জ্বালানো আগুন ভোরবেলাতেও জ্বলছিল –
(A) অর্জুনের বনে
(B) পেয়ারা ও নোনা গাছের তলায়
(C) শুকনো বনের পাতায়
(D) শুকনো অশ্বত্থ পাতায়
Ans: (D) শুকনো অশ্বত্থ পাতায়
‘ সূর্যের আলোয় তার রং কুকুমের মতো নেই আর ; —কীসের রং ?
(A) দেশোয়ালিদের জ্বালানো আগুনের
(B) তারার আলোর
(C) হরিণের মাংস রাঁধবার আগুনের
(D) মচকাফুলের
Ans: (A) দেশোয়ালিদের জ্বালানো আগুনের
‘ সূর্যের আলোয় তার রং কুঙ্কুমের মতো নেই আর ; — তার রং কীসের মতো হয়ে গেছে ?
(A) শুকনো পাতার ধূসর ইচ্ছার মতো
(B) কচি বাতাবিলেবুর মতো সবুজ
(C) রোগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতো
(D) নীল আকাশের মরা চাঁদের আলোর মতো
Ans: (C) রোগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতো
দেশোয়ালিরা আগুন জ্বেলেছিল—
(A) মুচড়ানো পেয়ারা পাতায়
(B) দুমড়ানো অশ্বত্থ পাতায়
(C) শুকনো অর্জুন পাতায়
(D) বাতাবিলেবুর জঙ্গলে
Ans: (B) দুমড়ানো অশ্বত্থ পাতায়
‘ রোগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতো ।’
(A) কবি হৃদয়ের রং
(B) আকাশের রং
(C) সূর্যের আলোর রং
(D) দেশোয়ালিদের জ্বালানো আগুনের রং
Ans: (D) দেশোয়ালিদের জ্বালানো আগুনের রং
‘ শিকার ’ কবিতায় শিকারের ঘটনাটি ঘটেছিল—
(A) বিকেলে
(B) রাতে
(C) ভোরে
(D) অপরাহ্ণে
Ans: (C) ভোরে
‘ ময়ূরের সবুজ নীল ডানার মতো ঝিলমিল করছে’—
(A) আকাশ ও মাঠ
(B) সুন্দরীর বন ও অর্জুনের বন
(C) মাঠ ও বন
(D) বন ও আকাশ
Ans: (D) বন ও আকাশ
চারিদিকের বন ও আকাশ ময়ূরের সবুজ নীল ডানার মতো ঝিলমিল করে , সকালের আলোয়—
(A) টলমল শিশিরে
(B) টলমল স্রোতে
(C) টলমল জলে
(D) টলমল বর্ষায়
Ans: (A) টলমল শিশিরে
সারারাত হরিণ নিজেকে বাঁচিয়েছিল যার হাত থেকে—
(A) হিংস্র বাঘ
(B) চিতাবাঘিনি
(C) শিকারি
(D) চিতাবাঘ
Ans: (B) চিতাবাঘিনি
‘ সুন্দরীর বন থেকে অর্জুনের বনে ঘুরে ঘুরে ! ‘ – এখানে বলা হয়েছে—
(A) দেশোয়ালিদের কথা
(B) গোধূলিমদির মেয়েটির কথা
(C) মিশরের মানুষীর কথা
(D) বাদামি হরিণটির কথা
Ans: (D) বাদামি হরিণটির কথা
নক্ষত্রহীন মেহগনির মতো অন্ধকার নেমে এসেছিল –
(A) ভোরে
(B) রাতের সুন্দরী আর অর্জুনের বনে
(C) আগুন জ্বালানো মাঠে
(D) ঘাসের বিছানায়
Ans: B) রাতের সুন্দরী আর অর্জুনের বনে
‘ এই ভোরের জন্য অপেক্ষা করছিল ।’
(A) দেশোয়ালিরা
(B) মিশরীয় মানুষী
(C) একটি সুন্দর বাদামি হরিণ
(D) শিকারিরা
Ans: (C) একটি সুন্দর বাদামি হরিণ
‘ ভোরের আলোয় নেমে এসেছে –
(A) চিতাবাঘিনি
(B) বাদামি হরিণ
(C) গোধূলিমদির মেয়েটি
(D) বনের ময়ূর
Ans: (B) বাদামি হরিণ
কবি ‘ কচি বাতাবিলেবু ‘ – র সঙ্গে তুলনা করেছেন—
(A) অর্জুন গাছকে
(B) ভোরের আকাশকে এসেছে
(C) ভোরের বনকে
(D) সবুজ ঘাসকে
Ans: (D) সবুজ ঘাসকে
সুন্দর বাদামি হরিণ ভোরের আলোয় নেমে প্রথমে –
(A) নদীর তীক্ষ্ণ শীতল জলে নেমেছে
(B) সুন্দরী অর্জুনের বনে ছুটেছে
(C) বাতাবিলেবুর মতো সবুজ সুগন্ধী ঘাস ছিঁড়ে ছিঁড়ে খেয়েছে
(D) হরিণীর পর হরিণীতে চমকে দিতে চেয়েছে
Ans: (C) বাতাবিলেবুর মতো সবুজ সুগন্ধী ঘাস ছিঁড়ে ছিঁড়ে খেয়েছে
সুন্দর বাদামি হরিণটি ভোরের আলোয় নেমে এসেছে –
(A) আশ্বস্ত হয়ে
(B) ভয় পেয়ে
(C) চিতাবাঘিনিটির তাড়া খেয়ে
(D) বনের পথ ভুলে
Ans: (A) আশ্বস্ত হয়ে
‘ নদীর তীক্ষ্ণ শীতল ঢেউয়ে সে নামল ‘ — তার জলে নামার কারণ –
(A) ঘুমহীন ক্লান্ত শরীরটাকে আবেশ দেওয়া
(B) জল খাওয়া
(C) স্নান করা
(D) সাঁতার কাটা
Ans: (A) ঘুমহীন ক্লান্ত শরীরটাকে আবেশ দেওয়া
ঘুমহীন ক্লান্ত বিহ্বল ‘ শরীরটাকে নদীর জলে আবেশ দিতে চেয়েছিল –
(A) টেরিকাটা কয়েকজন মানুষ
(B) দেশোয়ালি মানুষ
(C) কয়েকটি শিকারি
(D) একটি বাদামি হরিণ
Ans: D) একটি বাদামি হরিণ
‘ স্রোতের মতো একটা আবেশ দেওয়ার জন্য ; ‘ — বলার অর্থ –
(A) জলের ঢেউয়ে সাঁতার কাটার জন্য
(B) সকালের আলোয় জীবনীশক্তি আহরণ করার জন্য
(C) জলে খেলা করার জন্য
(D) জলে স্নান করার জন্য
Ans: (B) সকালের আলোয় জীবনীশক্তি আহরণ করার জন্য
সুন্দর বাদামি হরিণটি ছিঁড়ে ছিঁড়ে খায়—
(A) কচি লেবু পাতা
(B) কচি বাতাবিলেবুর পাতা
(C) সবুজ সুগন্ধি ঘাস
(D) কচি বাতাবিলেবু
Ans: (C) সবুজ সুগন্ধি ঘাস
‘ ঘুমহীন ক্লান্ত বিহ্বল শরীরটাকে স্রোতের মতো / একটা আবেশ দেওয়ার জন্য ; ‘ — হরিণটি কী করল ?
(A) নরম ঘাসের ওপর শুয়ে পড়ল
(B) নদীর তীক্ষ্ণ শীতল জলে নামল
(C) অর্জুন বনের ছায়ায় বসে রইল
(D) দেশোয়ালিদের জ্বালানো আগুনের উত্তাপ নিল
Ans: (B) নদীর তীক্ষ্ণ শীতল জলে নামল
জীবনানন্দ দাশের ‘ শিকার ‘ কবিতায় ‘ ভোর ‘ শব্দটি দ্বিতীয় বার ব্যবহৃত হয়েছে –
(A) ভোরের প্রবহমানতা বোঝাতে
(B) ভোরের পারম্পর্য রক্ষা করতে
(C) ভোরে জঙ্গলে প্রাণীর আচরণ বোঝাতে
(D) ভোরের নৈসর্গিক সৌন্দর্যে নাটকীয় পট – পরিবর্তন বোঝাতে
Ans: (D) ভোরের নৈসর্গিক সৌন্দর্যে নাটকীয় পট – পরিবর্তন বোঝাতে
‘ একটা বিস্তীর্ণ উল্লাস পাবার জন্য ; ‘ – এই ‘ উল্লাস ‘ পেতে চেয়েছিল –
(A) দেশোয়ালিরা
(B) চিতাবাঘিনি
(C) বাদামি হরিণ
(D) শিকারি মানুষ
Ans: (C) বাদামি হরিণ
নদীর জলে নামার আগে হরিণের শরীরটা ছিল—
(A) ‘ ক্লান্ত বিহ্বল ঘুমহীন ‘
(B) ‘ বিহ্বল ঘুমহীন ক্লান্ত
(C) ‘ ঘুমহীন ক্লান্ত বিহ্বল ‘
(D) ‘ ঘুমহীন বিহ্বল ক্লান্ত
Ans: (C) ‘ ঘুমহীন ক্লান্ত বিহ্বল ‘
হরিণের বিস্তীর্ণ উল্লাস পাবার কারণ –
(A) ভোরের অফুরান রৌদ্রালোক
(B) নদীর তীক্ষ্ণ শীতল জল
(C) অন্ধকার বনের রোমাঞ্চ
(D) চিতাবাঘিনির হাত থেকে পরিত্রাণ পাওয়া
Ans: (D) চিতাবাঘিনির হাত থেকে পরিত্রাণ পাওয়া
নীল আকাশের নীচে হরিণটি জেগে উঠেছিল –
(A) সোনার বর্শার মতো
(B) সোনার তরবারির মতো
(C) সূর্যের সোনার বর্শার মতো
(D) সূর্যের সোনার কিরণের মতো
Ans: (C) সূর্যের সোনার বর্শার মতো
‘ একটা বিস্তীর্ণ উল্লাস পাবার জন্য ; – হরিণের এই ‘ উল্লাস ‘ – তুলনা করা হয়েছে –
(A) সকালের আকাশের সঙ্গে
(B) ভোরের রৌদ্রের সঙ্গে
(C) হিম অন্ধকারের সঙ্গে
(D) হিম নদীর জলের সঙ্গে
Ans: B) ভোরের রৌদ্রের সঙ্গে
‘ হরিণীর পর হরিণীকে চমক লাগিয়ে দেবার ইচ্ছা হয়েছিল হরিণের –
(A) ‘ সাহসে সাধে সৌন্দর্যে ‘
(B) ‘ সাহসে সৌন্দর্যে সংকল্পে ‘
(C) ‘ সাহসে সংকল্পে সাধে ‘
(D) ‘ সাধে উল্লাসে আনন্দে
Ans: (A) ‘ সাহসে সাধে সৌন্দর্যে ‘
সূর্যের সোনার বর্শার মতো জেগে উঠেছিল—
(A) নীল আকাশ
(B) বাদামি হরিণ
(C) দেশোয়ালিদের জ্বালানো আগুন
(D) বন ও আকাশ
Ans: (B) বাদামি হরিণ
হরিণের হৃদয়ে সাহস , সাধ ও সৌন্দর্য জেগে ওঠার মুহূর্তেই –
(A) সূর্যের সোনার বর্শা জেগে উঠেছিল
(B) নদীর শীতল স্রোত আবেশ ধরিয়েছিল
(C) বন ও আকাশ ঝিলমিল করে উঠেছিল
(D) একটা অদ্ভুত শব্দ হয়েছিল
Ans: (D) একটা অদ্ভুত শব্দ হয়েছিল
‘ একটা অদ্ভুত শব্দ ।’— এই শব্দটি হল—
(A) জন্তুর ডাক
(B) বন্দুকের গুলির
(C) হরিণের আর্ত চিৎকার
(D) মানুষের আর্তনাদ
Ans: (B) বন্দুকের গুলির
‘ একটা অদ্ভুত শব্দ ।’— এখানে ‘ অদ্ভুত ‘ শব্দটি ব্যবহারের কারণ –
(A) শানিত ছুরির ধাতব আওয়াজ
(B) জঙ্গলের রহস্যময় শব্দ
(C) হরিণের ছুটে যাওয়ার শব্দ
(D) নৈসর্গিক পরিবেশে বন্দুকের ধাতব আওয়াজ
Ans: (D) নৈসর্গিক পরিবেশে বন্দুকের ধাতব আওয়াজ
‘ নদীর জল _____ পাপড়ির মতো লাল । ‘
(A) মচকাফুলের
(B) জবা ফুলের
(C) গোলাপ ফুলের
(D) মোরগফুলের
Ans: (A) মচকাফুলের
‘ নদীর জল মচকাফুলের পাপড়ির মতো লাল । নদীর জল লাল হওয়ার কারণ –
(A) সূর্যাস্তের আলো
(B) ভোরের সূর্যের আলোর ছটা
(C) চিতাবাঘিনির দেহের লাল রক্তের রং
(D) নিহত হরিণের দেহের লাল রক্তের রং
Ans: (D) নিহত হরিণের দেহের লাল রক্তের রং
‘ আগুন জ্বলল আবার — প্রথমবার আগুন জ্বলেছিল –
(A) হিম রাতে শরীরের ‘ উম্ ‘ রাখবার জন্য ,
(B) বন্য জন্তুদের হাত থেকে প্রাণ বাঁচাতে
(C) রাতের অন্ধকার দূর করার জন্য
(D) হরিণের মাংস তৈরির প্রয়োজনে
Ans: (A) হিম রাতে শরীরের ‘ উম্ ‘ রাখবার জন্য ,
‘ আগুন জ্বলল আবার ‘ – দ্বিতীয়বার আগুন জ্বলার সময়টি ছিল—
(A) রাত্রি বেলা
(B) ভোর বেলা
(C) দুপুর বেলা
(D) বিকেল বেলা
Ans: (B) ভোর বেলা
নক্ষত্রের নীচে ঘাসের বিছানায় হত—
(A) অনেক পুরোনো শিশিরভেজা গল্প
(B) অনেক পুরোনো দিনের গল্প
(C) অনেক পুরোনো বৃষ্টির দিনের গল্প
(D) অনেক পুরোনো ভালোবাসার গল্প
Ans: (A) অনেক পুরোনো শিশিরভেজা গল্প
‘ উষ্ণ লাল ‘ রংটি ছিল—
(A) ভোরের সূর্যের
(B) অস্তগামী সূর্যের
(C) হরিণের মাংসের
(D) দেশোয়ালিদের জ্বালানো আগুনের
Ans: (C) হরিণের মাংসের
আরো জানতে পারোঃ
শিকার কবিতার SAQ প্রশ্ন উত্তর
‘শিকার’- কবিতায় কবির সঙ্গে মিশরের মানষির সাক্ষাৎ কবে হয়েছিল?
উত্তরঃ- ‘শিকার’- কবিতায় মিশরের মানুষির সঙ্গে কবির সাক্ষাৎ হয়েছিল হাজার হাজার বছর আগে এক রাতে।
“একটা অদ্ভুত শব্দ” – শব্দটিকে অদ্ভুত বলা হয়েছে কেন?
উত্তরঃ- ‘শিকার’ কবিতায় উল্লেখিত শব্দটিকে কবি প্রত্যাশা করেননি বা কবির কাছে শব্দটি অপরিচিত ছিল। তাই কবি শব্দটিকে অদ্ভুত বলেছেন।
” সুন্দর বাদামি হরিণ চিতাবাঘিনীর হাত থেকে বাঁচার জন্য কী করেছিল?
উত্তরঃ- ‘শিকার’- কবিতায় বাদামি হরিণটি চিতাবাঘিনীর হাত থেকে বাঁচার জন্য সুন্দরীর বন থেকে অর্জুনের বনে ঘুরে বেরিয়েছিল।
পুরোনো শিশির ভেজা গল্প কারা করেছিল?
উত্তরঃ- “শিকার” কবিতায় টেরি কাঁটা মাথার মানুষগুলো নক্ষত্রের নীচে ঘাসের বিছানায় বসে পুরোনো শিশির ভেজা গল্প করেছিল।
“নিস্পন্দ নিরপরাধ ঘুম।”- এই ঘুম ‘নিরপরাধ’ কেন?
উত্তরঃ- ভোরের আলোর মতোই পবিত্র ও সরল বাদামি হরিণটিকে হত্যা করেছিল মাংস লোভী মানুষ। হরিণটির কোনো অপরাধ ছিল না। তাই কবি তার মৃত্যুকে নিরপরাধ ঘুম বলেছেন।
“নদীর তীক্ষ্ণ শীতল ঢেউয়ে সে নামলো”- সে নদীতে কেন নামল?
উত্তরঃ- বাদামি হরিণটি চিতা বাঘিনীর হাত থেকে বাঁচার জন্য সারারাত ছুটে বেরিয়েছে। তাই ঘুমহীন, ক্লান্ত, বিহ্বল শরীরটাকে সতেজ করার জন্য নদীর ঢেউয়ে সে নেমেছিল।
“মোরগ ফুলের মতো লাল আগুন”- এখানে কোন আগুনের কথা বলা হয়েছে?
উত্তরঃ- ‘শিকার’ কবিতায় দেশোয়ালিরা শরীরকে উষ্ণ রাখার জন্য সারারাত মাঠে যে আগুন জ্বেলেছিল তার কথা বলা হয়েছে।
“ময়ূরের সবুজ নীল ডানার মতো”- কারা ঝিলমিল করছিল?
উত্তরঃ- ‘শিকার’- কবিতায় সকালের আলোয় টলমল শিশিরে চারিদিকের বন ও আকাশ ময়ূরের সবুজ নীল ডানার মতো ঝলমল করছিল।
‘শিকার’- কবিতার দ্বিতীয় স্তবকে কবি ‘ভোর’ শব্দটিকে কেন ব্যবহার করেছেন?
উত্তরঃ- “শিকার” কবিতার দ্বিতীয় স্তবকে অরণ্য নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র বাদামি হরিণটির উপস্থিতি উল্লেখ করার জন্য দ্বিতীয় বার ‘ভোর’ শব্দটি ব্যবহার করেছেন।
দেশোয়ালিরা সারারাত মাঠে আগুন জ্বালিয়েছিল কেন?
উত্তরঃ- “শিকার” কবিতায় দেশোয়ালীরা শীতের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ও শরীর উষ্ণ রাখার জন্য মাঠে আগুন জ্বালিয়েছিল।
“রোগা শালিকের হদয়ের বিবর্ণ” ইচ্ছা বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তরঃ- দেশোয়ালিদের প্রজ্বলিত আগুন ভোরের আলোয় ক্রমশ বিবর্ণ হয়ে আসছে। মুমূর্ষ ও অসুস্থ শালিক পাখির শীর্ণকায় চেহারা এবং তার নৈরাশ্যের মতোই বিবর্ণ।
“নদীর তীক্ষ্ণ শীতল ঢেউয়ে সে নামল”– সে কেন নেমেছিল ?
উত্তরঃ- সুন্দর বাদামি হরিণ ঘুমহীন ক্লান্ত শরীরকে আবেশ দেওয়ার জন্য নদীর তীক্ষ্ণ শীতল ঢেউয়ে নেমেছিল।
দেশোয়ালিদের জ্বালানো আগুনের রং কেমন হয়ে গিয়েছে?
উত্তরঃ- দেশওয়ালিদের আগুনের রং হয়ে গেছে রোগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতো।
“উষ্ণ লাল হরিণের মাংস তৈরি হয়ে এল”- এই মাংশ কারা তৈরি করল ?
উত্তরঃ- নগর সভ্যতায় অভ্যস্ত কয়েকটি মানুষ, যাদের মাথায় টেরিকাটা, তারা হরিণের মাংস তৈরি করেছিল।
সুন্দর বাদামি হরিণটি দিনের আলোয় কীভাবে নিজেকে মেলে ধরে?
উত্তরঃ- ‘শিকার’ কবিতার সুন্দর বাদামি হরিণটি চিতাবাঘিনির আক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করে ভোরের আলোয় হাজির হয়। নতুন করে বেঁচে থাকার স্পৃহায় কচি বাতাবিলেবুর সবুজ সুগন্ধি ঘাস ছিঁড়ে ছিঁড়ে খায়। এর মধ্যে তার প্রাণের আরাম মনের উল্লাস যেন প্রতিভাত হয়ে ওঠে।
হরিণের নবজন্ম কখন ঘটল বলে কবি মনে করেছেন?
উত্তরঃ- সারারাত চিতাবাঘিনির আক্রমণ থেকে বাঁচার প্রচেষ্টায় বনের চারদিকে লুকিয়ে থেকে ভোরের আলোয় সুগন্ধি কচিঘাস খেতে খেতে হরিণটি প্রকাশ্যে আসে। নতুন জীবনের আনন্দে তার নদীর সুশীতল জলে স্নান করার উল্লাসটিই যেন নবজন্মরূপে ধরা দিয়েছে।
শিকার কবিতা ও প্রাকৃতিক সংবাদ: শিকার কবিতা প্রাকৃতিক সংবাদের সাথে গভীর সম্পর্ক রাখে। এই কবিতাগুলি মানুষের প্রাকৃতিক সংবাদের বিভিন্ন দিক নিয়ে অচেনা জগতে দিয়ে আনে এবং প্রকৃতির সৌন্দর্য ও আদর্শ প্রণালীর গল্প কাহিনী হিসেবে রয়েছে।
কবিতা “বন্যরা” মানুষের প্রাকৃতিক সংবাদের সাথে বন্যরাদের সম্পর্কে কীভাবে মনোনিবেশ করে, সেটি নিয়ে চর্চা করে। এটি প্রাকৃতিক বিশ্বের দৃষ্টিকোণ থেকে বন্যরাদের জীবন এবং পর্যাপ্ত সংরক্ষণ সংক্রান্ত সাহিত্য প্রবর্তন করে।
“বনে বনে হাঁটি” কবিতা প্রাকৃতিক বিশ্বের অনুভব এবং বন্যরা প্রাণীদের জীবনের গভীর দিকে অনুসন্ধানে যাচ্ছে। এটি মানুষের প্রাকৃতিক সংবাদ সাথে জড়িত হয় এবং আমাদের পরিবেশে প্রাণীর প্রেমের গল্প তাদের কবিতায় সুন্দরভাবে ব্যাপ্ত হয়।
আরো জানতে পারোঃ
কাজী নজরুলের “বাঘ ও মানুষ” কবিতা প্রাকৃতিক সংবাদের সাথে কিছু সামাজিক সন্দেহ এবং আদর্শের প্রতি সংদেহ সহ একটি গল্প কাহিনী রয়েছে। এটি মানুষের নাগরিক জীবন এবং প্রাকৃতিক বিশ্বের মধ্যে যে সম্পর্ক রয়েছে তা নিয়ে চিন্তা করে দেয়।
সমাপ্তি: শিকার কবিতা প্রাকৃতিক সংবাদ এবং মানুষের প্রাকৃতিক সংবাদের সম্পর্ক স্থাপন করে মানুষের প্রাকৃতিক প্রেমে নতুন দিকে দেখায়। এই কবিতাগুলি প্রাকৃতিক বিশ্বের সৌন্দর্য এবং প্রাণীর জীবনের অদলবদল দৃশ্য নিয়ে অভিব্যক্তি করে এবং মানুষকে প্রাকৃতিক সংবাদের মাধ্যমে প্রকৃতির সংগ্রামে যোগ দেয়।