সকল শিক্ষার্থীরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষে ভর্তি জন্য আবেদন করতে পারবে ৫ এপ্রিল থেকে। এবং আবেদনের কার্যক্রম শেষ হবে ৩১ মে, ২০২৪।
যে সকল শিক্ষার্থীরা অনার্স ভর্তি আবেদন শুরু কবে তা নিয়ে প্রশ্ন করছে তাদের জন্য বলা হচ্ছে, তোমরা ৫ এপ্রিল থেকে অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবে।
অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তির সকল কার্যক্রম অনলাইনে করা হবে। তাই যে সকল শিক্ষার্থীরা অনার্স প্রথম বর্ষের জন্য আবেদন করতে আগ্রহী তারা অনলাইন থেকে আবেদন করতে পারবে।
গত ১২ মার্চ রবিবার জাতীয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় গাজীপুর মুল ক্যাম্পাস সংলগ্নে এই সকল সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। প্রথম মেধা তালিকায় ভর্তির কার্যক্রম শুরু হবে, ১৭ মে, ২০২৪ এবং শেষ হবে ৩১ মে, ২০২৪।
অনার্স ভর্তি ২০২২-২০২৪ কার্যক্রম সম্পর্ণ হলে ১ জুন থেকে ক্লাস শুরু হবে। তাই সকল শিক্ষার্থীকে জানানও যাচ্ছে নিধারিত সময়ের জন্য ভর্তির কার্যক্রম সম্পর্ণ করতে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রাইভেট অনার্স ভর্তির তারিখ জানতে, তুমি তোমার নিদিষ্ট কলজে যোগাযোগ কর এবং কলেজের ওয়েব সাইট চেক কর। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রাইভেট অনার্স ভর্তি নিয়ে যদি কনো প্রশ্ন থাকে তাহলে নিচে কমেন্ট করো।
অনার্স ১ম বর্ষের আবেদন ২০২৪
অনার্স ১ম বর্ষের আবেদন ২০২৪ দেখে নিন নিজেই। অনার্স ১ম বর্ষের আবেদন করতে যেসকল ধাপ তোমাকে অনুসরণ করতে হবে তা নিচে দেয়া হলোঃ
- আবেদনকারীকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট (www.nu.ac.bd/admissions) Honours Tab এ গিয়ে Apply Now (Honours) অপশনে ক্লিক করতে হবে এবং ওয়েবসাইটে প্রদর্শিত তথ্য ছকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষার রোল, রেজিষ্ট্রেশন নম্বর, শিক্ষা বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয় ও পাসের সাল সঠিকভাবে এন্ট্রি দিতে হবে।
- তথ্যভান্ডারে সংরক্ষিত তথ্য অনুযায়ী, আবেদনকারীর তথ্য টেবিলে Male এর পরিবর্তে Male বা Female এর পরিবর্তে Male প্রদর্শিত হলে চেঞ্জ অপশনে ক্লিক করে সঠিক Gender লিখতে হবে।
- এই পর্যায়ে, আবেদনকারী যোগ্য বিষয়ের তালিকা দেখতে পাবেন। আবেদনকারী যদি তার বিভাগ ও জেলার পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো কলেজের নাম নির্বাচন করেন, তাহলে তিনি ওই কলেজে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তির জন্য যোগ্য বিষয়ের নাম ও আসন সংখ্যা দেখতে পাবেন। এই তালিকা থেকে প্রার্থীকে সতর্কতার সাথে তার প্রার্থীর বিষয় নির্বাচন করতে হবে।
- মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/উপজাতীয়/প্রতিবন্ধী/পোষ্য কোটায় ভর্তি হতে ইচ্ছুক প্রার্থীদের তথ্য সারণীতে নির্দিষ্ট স্থানে তাদের জন্য প্রযোজ্য কোটা নির্বাচন করতে হবে। কোটার আবেদনে যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত মূল শংসাপত্র থাকতে হবে। একজন প্রার্থী এক বা একাধিক কোটায় যোগ্য হলে কোটা পছন্দ নির্ধারণ করতে হবে।
- ফর্মটি পূরণ করার সময়, আবেদনকারীকে একটি সাম্প্রতিক পাসপোর্ট আকারের রঙিন ছবি স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে। ছবির আকার হবে 120×150 পিক্সেল, ছবির ধরন: jpg এবং সর্বোচ্চ ফাইলের আকার: 50 KB। প্রাথমিক আবেদনপত্রে প্রার্থীর ছবি ছাড়া অন্য কোনো ছবি আপলোড করা হলে প্রার্থীর ভর্তি বাতিল বলে গণ্য হবে।
- সঠিক তথ্য ও ছবি দিয়ে টেবিলটি পূরণ করুন এবং Submit Application অপশনে ক্লিক করুন। এই পর্যায়ে আবেদনকারীর রোল নম্বর এবং পিন কোড প্রদর্শিত হবে এবং আবেদনকারীকে ফর্মটি ডাউনলোড করে A4 (8.5”x11”) অফসেট সাদা কাগজে প্রিন্ট করতে হবে।
আরো জানতে পারোঃ