ছাত্রলীগ, যুবলীগ এবং অন্যান্য আওয়ামীলীগের নামধারী সংগঠনের সদস্যরা ছাত্র হত্যা ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের অভিযোগ সাথে সরাসরি যুক্ত ছিল। বিভিন্ন গণমাধ্যম ও মানবাধিকার সংগঠনগুলো তাদের প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে যে, এসব সংগঠনের সদস্যরা নিরোহ ছাত্রদের উপর সরাসরি গুলি চালাই। এছাড়াও দেখা গেছে ভিন্ন মন্ত্রীদের নির্দেশে পুলিশ ছাত্রদের উপর সরাসরি গুলি চালাই।
এখনোও বিভিন্ন অঞ্চলে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের মাধ্যমে এলাকায় অরাজকতা সৃষ্টি করছে। নিরীহ ছাত্রদের হত্যা, বাড়িঘর ভাঙচুর, এবং মন্দিরে হামলার মতো কার্যক্রমে এদের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।
এদের সন্ত্রাসী কার্যক্রম সমাজে বিভাজন ও আস্থাহীনতা সৃষ্টি করতে পারে। এদের ফলে জনগণের মধ্যে উত্তেজনা ও অস্থিরতা বেড়ে যাবে, যা সামাজিক অশান্তি বাড়বে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও অবনতি ঘটতে পারে।
আবারো দেশীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ বৃদ্ধি পেতে পারে। সমাজে উত্তেজনা ও অস্থিরতা বৃদ্ধি পেলে ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে। দীর্ঘমেয়াদী সামাজিক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। অর্থনৈতিক বিকাশের গতিকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে। তবে এটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ছে।
আমি কোন দলের সামর্থন করি না। তবে দেশের মানুষের কথা বিবেচনা করে এই পোটি লেখা। জারাই এর সাথে জড়িত, জত দ্রুত সম্ভব এদের বিচার করা উচিত।
নিজস্ব পতিবেদন
Reporter Name: রনি মিয়া