প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম, অনলাইন আবেদন

Featured Image
PC Timer Logo
Main Logo

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম জানতে পারবে, যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন করতে থাকো। কারন আমরা জানি যে কিভাবে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের লোন নিতে হয়। এছাড়াও জানতে পারবে, কিভাবে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নেওয়ার জন্য অনলাইন আবেদন করতে হয়।

তাছাড়াও সর্বোচ্চ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক কত টাকা লোন দেয়। ২০২৩ সালে অনলাইন আবেদন করতে কি কি ফরম পূরণ করতে হয়।

আশা করি এই আর্টিকেলটি যথেষ্ট প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম ২০২৩,  লোনের ফরম পূরণসহ অনলাইন আবেদন করতে। তাছাড়া প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক কোথায় আছে জানতে পারবে।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক প্রবাসীদের বিভিন্ন ধরনের আর্থিক সহায়তা প্রদান করে থাকে, বিদেশ যাওয়ার জন্য। তাই যারা আর্থিক সংকটে আছে তাদের জন্য, প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক অন্যতম বিদেশ যাওয়ার জন্যপ্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক বিভিন্ন প্রকার লোন দিয়ে থাকে এদের মধ্যে রয়েছে,

  • অভিবাসন ঋণ,
  • পুনর্বাসন ঋণ,
  • বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ,
  • কোভিড-১৯ বিশেষ পুনর্বাসন ঋণ,
  • এবং সঞ্চয় সেবা।

অভিবাসন ঋণ

প্রবাসীরা ১-৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারবেন, অভিবাসন ঋণ নিলে।  ২২টি কিস্তির মাধ্যমে এই টাকা আপনি পরিশোধ করতে পারবেন।

বিমান টিকিটবাবদ ১-২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত অভিবাসন ঋণ নিতে পারবেন, প্রবাসী কর্মীরা দেশে আসার সময়। পরবর্তীতে এই ঋণ শোধ ১০ কিস্তিতে করতে হয়। সুদের হার ৯% অভিবাসন ঋণের ক্ষেত্রে।

অভিবাসন ঋণ প্রবাসী কর্মীদের বিদেশ গমনের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থায়ন প্রদান করে থাকে। এই ঋণের জন্য আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে হতে হবে। আবেদনকারীর অবশ্যই একটি বৈধ বিদেশগমনের ভিসা থাকতে হবে। ঋণের পরিমাণ সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। ঋণের মেয়াদ সর্বোচ্চ ১০ বছর।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক অভিবাসন ঋণ লোন নেওয়ার নিয়ম ২০২৩

  • প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের অভিবাসন ঋণের জন্য আবেদন করার নিয়ম

    • প্রথমে আপনাকে অবশ্যই আপনার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় অথবা নিয়োগ কর্তার মাধ্যমে বিদেশে চাকরীর জন্য ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
    • আপনার অনুপস্থিতিতে আপনার আত্মীয়-স্বজন ঋণ চালাতে পারবেন কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে।
    • যার জামিনে আপনি অর্থ গ্রহণ করবেন তিনি যেনো আর্থিকভাবে সফল হয়ে থাকেন।
    • আপনার ভিসা যাচাইয়ের ২ কপি ছবি এবং ফোন নম্বর প্রদান করতে হবে।

অভিবাসন ঋণের কাগজপত্র

  • উপরের সকল বিষয় থাকলেই আপনি অভিবাসন ঋণ পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন। অন্যথায়, আপনি অভিবাসন ঋণ পাবেন না।

    অভিবাসন ঋণ পাওয়ার জন্য আবেদন করার জন্য নিম্নলিখিত কাগজপত্র প্রয়োজন:

    • প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের অভিবাসন ঋণের আবেদনপত্র
    • আপনার এবং আপনার নমিনির ভোটার আইডি কার্ডের সত্যায়িত কপি
    • আপনার এবং আপনার নমিনির জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি
    • আপনার পাসপোর্টের সত্যায়িত কপি
    • আপনার ভিসার সত্যায়িত কপি
    • আপনার নমিনির আয়ের সনদ
    • আপনার নমিনির সম্পত্তির দলিল (যদি থাকে)

  • প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের যেকোনো শাখায় ঋণের জন্য আবেদন করা যায়। আবেদনপত্র পূরণের পর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। ব্যাংকের কর্মকর্তারা আবেদনপত্র ও কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে ঋণ প্রদানের সিদ্ধান্ত নেবেন।

অভিবাসন ঋণের সুবিধা

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের অভিবাসন ঋণের সুবিধাগুলি নিম্নরূপ:

  • ঋণের পরিমাণ: সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ টাকা
  • সুদের হার: ৯%
  • ঋণের মেয়াদ: সর্বোচ্চ ২ বছর
  • ঋণের গ্রেস পিরিয়ড: সর্বোচ্চ ২ মাস

অভিবাসন ঋণের অনুমোদন পেতে কত সময় লাগে?

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের অভিবাসন ঋণের অনুমোদন পেতে সাধারণত ২ থেকে ৩ সপ্তাহ সময় লাগে। তবে, আপনার আবেদনপত্র ও কাগজপত্রের গুণমান এবং ব্যাংকের চাপের উপর নির্ভর করে এই সময় কম বা বেশি হতে পারে।

পুনর্বাসন ঋণ

  • প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের একটি ঋণ প্রকল্প যা বিদেশ থেকে একবারে চলে আসা বৈধ প্রবাসীদের জন্য প্রদান করা হয়।
  • ভিসার মেয়াদ অনুযায়ী ঋণ পরিশোধের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়। তবে ঋণ পরিশোধের সর্বোচ্চ সময়সীমা ১০ বছর।
  • ঋণ নেওয়ার পর মাসিক কিস্তিতে এই ঋণ পরিশোধ করতে হবে।
  • এই ঋণ সর্বোচ্চ ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়।
  • ঋণের মেয়াদ ১০ বছর এবং সুদের হার ৯%।

পুনর্বাসন ঋণ কাগজপত্র

পুনর্বাসন ঋণ পাওয়ার যোগ্যতা

  • আবেদনকারীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
  • আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে হতে হবে।
  • আবেদনকারীর বিদেশ থেকে আসার ৫ বছরের মধ্যে আবেদন করতে হবে।
  • আবেদনকারীর দেশে একটি স্থায়ী ঠিকানা থাকতে হবে।
  • আবেদনকারীর একটি নমিনি থাকতে হবে যিনি আর্থিকভাবে সচ্ছল।

পুনর্বাসন ঋণ পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

  • আবেদনকারীর সদ্য তোলা ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং নমিনের সদ্য তোলা ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  • জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি আবেদনকারীর এবং নমিনের।
  • আবেদনকারীর ঠিকানা প্রমাণের জন্য এলাকার চেয়ারম্যান কর্তৃক সনদপত্র।
  • আবেদনকারীর নমিনি হওয়ার যোগ্যতা তারই রয়েছে যিনি আবেদনকারীর মা/ বাবা/ স্ত্রী/ ভাই/ বোন/ নিকটতম আত্মীয় অথবা ঋণ পরিশোধে সক্ষম ব্যক্তিই কেবল নমিনি হতে পারবেন।
  • হালনাগাতকৃত ট্রেড লাইসেন্সের ফটোকপি (যদি না থাকে সেক্ষেত্রে না থাকার কারণ উল্লেখ করতে হবে)।
  • আপনি যদি প্রকল্প / ব্যবসা করার জন্য যে স্থান নিয়েছেন সেই স্থানের ভাড়া / লীজের চুক্তিপত্রের ফটোকপি।
  • “Letter of Disclaimer” নিতে হবে এবং নিজের মালিকানায় হলে প্রমানপত্র জমা দিতে হবে।
  • প্রকল্পের ক্ষেত্রে ঋণ গ্রহীতার নিজস্ব বিনিয়োগের ঘোষণাপত্র জমা দিতে হবে।
  • জামানতকারীর সম্পত্তির ফটোকপি।
  • আপনি যদি কোনো কাজে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন হয়ে থাকেন, তাহলে সার্টিফিকেট।
  • ব্যক্তিগত / প্রকল্পের নামে কোন সংস্থা / এনজিও / ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হতে গৃহিত ঋণের ঘোষণাপত্র।
  • ঋণ গ্রহীতার নিকট হতে নিজ নামের ৩টি স্বাক্ষরিত চেকের পাতা এবং সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের হিসাব।

পরিশোধের চার্জ ও সময়সীমা

  • ঋণ পরিশোধের সময়সীমা ভিসার মেয়াদ অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়। তবে ঋণ পরিশোধের সর্বোচ্চ সময়সীমা ১০ বছর।
  • ঋণ নেওয়ার পর মাসিক কিস্তিতে এই ঋণ পরিশোধ করতে হবে।

উপসংহার

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের পুনর্বাসন ঋণ বিদেশ থেকে একবারে চলে আসা বৈধ প্রবাসীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ। এই ঋণের মাধ্যমে তারা তাদের দেশে স্বাবলম্বী হতে পারেন।

নির্দেশাবলী

  • আমি বিষয়বস্তুকে আরও সংক্ষিপ্ত এবং সহজবোধ্য করার জন্য কিছু পরিবর্তন করেছি।
  • আমি কিছু অপ্রয়োজনীয় তথ্য মুছে দিয়েছি।
  • আমি কিছু তথ্যকে আরও সংক্ষিপ্তভাবে উপস্থাপন করেছি।
  • আমি কিছু তথ্যকে আরও সহজবোধ্য ভাষায় লিখেছি।

আমি আশা করি এই পরিবর্তনগুলি বিষয়বস্তুকে আরও সুন্দর এবং বোধগম্য করে তুলেছে।

বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন এর অন্তর্ভুক্ত বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ এই সেবার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হতে চাইলে আপনাকে একজন বৈধভাবে বিদেশে চাকরির উদ্দেশ্যে যেতে হবে।

বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ

বৈধভাবে আপনি দেশের বাইরে যাওয়ার পর আপনি পরিবারের যেকোনো সদস্য যেমনঃ পিতা / মাতা / স্ত্রী / সন্তান / ভাই / বোন অথবা নিকটাত্মীয় কাউকে জামানত দিয়ে আপনি বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ গ্রহন করতে পারবেন।

বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ পাওয়ার জন্য ডকুমেন্টস

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন এর আওতায় “বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ” পেতে হলে আপনাকে আপনার নিকটবর্তী ব্যাংকের শাখায় আবেদন করতে হবে। এই ঋণ পেতে হলে আপনাকে যে সকল কাগজপত্র জমা দিতে হবে তার লিস্ট নিচে দেওয়া হলো-

  • ঋণের আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

    • আবেদনকারীর ছবি: আবেদনকারীর সদ্য তোলা ৩ কপি পাসপোর্টের সাইজের ছবি।
    • নমিনের ছবি: নমিনের সদ্য তোলা ২ কপি পাসপোর্টের সাইজের ছবি।
    • জাতীয় পরিচয়পত্র: আবেদনকারীর ও নমিনের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি। আবেদনকারীর ৩ কপি এবং নমিনের ২ কপি ফটোকপি জমা দিতে হবে।
    • অন্যান্য কাগজপত্র: আবেদনকারীর আয়ের প্রমাণপত্র, নমিনের আর্থিক অবস্থার প্রমাণপত্র, ঋণের উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনার বিবরণ ইত্যাদি।

    বিস্তারিত:

    • আবেদনকারীর ছবি: আবেদনকারীর ছবি অবশ্যই সদ্য তোলা হতে হবে এবং পাসপোর্ট সাইজের হতে হবে। ছবিতে আবেদনকারীর মুখমণ্ডল পরিষ্কারভাবে দেখা যাওয়া উচিত।
    • নমিনের ছবি:  নমিনের ছবিও অবশ্যই সদ্য তোলা হতে হবে এবং পাসপোর্ট সাইজের হতে হবে। ছবিতে নমিনের মুখমণ্ডল পরিষ্কারভাবে দেখা যাওয়া উচিত।
    • জাতীয় পরিচয়পত্র: আবেদনকারী ও নমিনের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি অবশ্যই সত্যায়িত হতে হবে।
    • অন্যান্য কাগজপত্র: আবেদনকারীর আয়ের প্রমাণপত্র, নমিনের আর্থিক অবস্থার প্রমাণপত্র, ঋণের উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনার বিবরণ ইত্যাদি কাগজপত্র ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী হতে হবে।

    উল্লেখ্য:

    • আবেদনকারীর আয়ের প্রমাণপত্র হিসেবে চাকরির বেতনপত্র, ব্যবসায়ের আয়ের সার্টিফিকেট, বার্ষিক আয়কর রিটার্ন ইত্যাদি দাখিল করা যেতে পারে।
    • নমিনের আর্থিক অবস্থার প্রমাণপত্র হিসেবে নমিনের সম্পত্তির দলিল, আয়ের সার্টিফিকেট, ব্যাংক স্টেটমেন্ট ইত্যাদি দাখিল করা যেতে পারে।
    • ঋণের উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনার বিবরণ হিসেবে ঋণ ব্যবহারের জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করে তা দাখিল করা যেতে পারে।

    আশা করি এই পয়েন্টগুলো আপনার জন্য সহায়ক হবে।

উপরে উল্লেখিত সকল পয়েন্টের যে সকল কাগজপত্রের লিস্ট দেওয়া হয়ে তা থাকা জরুরি।

পরিশোধের চার্জ সময়সীমা

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণের সময়সীমা এবং সুদের হার ঋণ গ্রহণের পূর্বে ধারণা রাখা জরুরি। এই টাকা পরিশোধের জন্য কোনো ধরণের সার্ভিসচার্জ নেওয়া হয়না।

  • পূনর্বাসন ঋণ গ্রহণ করলে আপনাকে ৯% হারে সুদ প্রদান করতে হবে।
  • ভিসার মেয়াদ অনুযায়ী ঋণ পরিশোধের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়। তবে ঋণ পরিশোধের সর্বোচ্চ সময়সীমা ১০ বছর।
  • ঋণ নেওয়ার পর মাসিক কিস্তিতে এই ঋণ পরিশোধ করতে হবে।

 

কোভিড-১৯ বিশেষ পুনর্বাসন ঋণ

কোভিড-১৯ বিশেষ পুনর্বাসন ঋণ

  • প্রদানকারী: প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক
  • ঋণের উদ্দেশ্য: কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে ক্ষতিগ্রস্ত বিদেশ ফেরত কর্মীদের পুনর্বাসন
  • ঋণের পরিমাণ: সর্বোচ্চ ৫০ লক্ষ টাকা
  • সুদের হার: ৪%
  • ঋণের মেয়াদ: সর্বোচ্চ ১০ বছর
  • ঋণের আবেদনের যোগ্যতা:
    • বাংলাদেশের নাগরিক
    • বিদেশ থেকে একবারে চলে আসা
    • বিদেশ থেকে আসার ৫ বছরের মধ্যে আবেদন
    • দেশে একটি স্থায়ী ঠিকানা
    • একটি নমিনের
  • ঋণের আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
    • আবেদনকারীর ও নমিনের ছবি
    • আবেদনকারীর ও নমিনের জাতীয় পরিচয়পত্র
    • আবেদনকারীর আয়ের প্রমাণপত্র
    • নমিনের আর্থিক অবস্থার প্রমাণপত্র
    • ঋণের উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনার বিবরণ

উপসংহার:

কোভিড-১৯ বিশেষ পুনর্বাসন ঋণ একটি সহায়ক উদ্যোগ যা বিদেশ ফেরত কর্মীদের পুনর্বাসনে সহায়তা করবে। এই ঋণের মাধ্যমে তারা তাদের দেশে একটি নতুন জীবন শুরু করতে পারবেন।

সঞ্চয় সেবা

  • প্রদানকারী: প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক
  • ঋণের উদ্দেশ্য: প্রবাসীদের দেশে ফিরে এসে ব্যবসা বা অন্য কোনো উদ্যোগ শুরু করতে সহায়তা করা
  • ঋণের পরিমাণ: সর্বোচ্চ ৫০ লক্ষ টাকা
  • সুদের হার: ৪%
  • ঋণের মেয়াদ: সর্বোচ্চ ১০ বছর
  • ঋণের আবেদনের যোগ্যতা:
    • বাংলাদেশের নাগরিক
    • বিদেশে কমপক্ষে ২ বছর কাজের অভিজ্ঞতা
    • দেশে একটি স্থায়ী ঠিকানা
    • একটি নমিনের
  • ঋণের আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
    • আবেদনকারীর ও নমিনের ছবি
    • আবেদনকারীর ও নমিনের জাতীয় পরিচয়পত্র
    • আবেদনকারীর আয়ের প্রমাণপত্র
    • নমিনের আর্থিক অবস্থার প্রমাণপত্র
    • ঋণের উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনার বিবরণ

উপসংহার:

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন সঞ্চয় সেবা একটি সহায়ক উদ্যোগ যা প্রবাসীদের দেশে ফিরে এসে তাদের স্বপ্ন পূরণে সহায়তা করবে। এই ঋণের মাধ্যমে তারা তাদের দেশে একটি নতুন জীবন শুরু করতে পারবেন।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন  সঞ্চয় সেবা?

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন সঞ্চয় সেবা

  • প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের একটি উদ্যোগ যা প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার পর ব্যবসা বা অন্য কোন উদ্দেশ্যে ঋণ নিতে সহায়তা করে।
  • এই সেবার মাধ্যমে প্রবাসীরা তাদের বিদেশে পাঠানো টাকা দিয়ে একটি সঞ্চয় অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে।
  • এই অ্যাকাউন্টের টাকা দিয়ে প্রবাসীরা দেশে ফিরে আসার পর ঋণ নিতে পারে।

লোন সঞ্চয় সেবার সুবিধা:

  • প্রবাসীদের দেশে ফিরে আসার পর ঋণ নেওয়ার সুযোগ।
  • ঋণের সুদের হার তুলনামূলকভাবে কম।
  • ঋণের মেয়াদ দীর্ঘ।

লোন সঞ্চয় সেবার আবেদনের যোগ্যতা:

  • বাংলাদেশের নাগরিক।
  • বিদেশে কমপক্ষে ২ বছর কাজের অভিজ্ঞতা।
  • দেশে একটি স্থায়ী ঠিকানা।
  • একটি নমিনের ।

লোন সঞ্চয় সেবার আবেদনের প্রক্রিয়া:

  • প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করুন।
  • লোন সঞ্চয় সেবার জন্য আবেদনপত্র পূরণ করুন।
  • প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিন।
  • ব্যাংকের কর্মকর্তার সাথে সাক্ষাৎ করুন।

লোন সঞ্চয় সেবার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  • আবেদনকারীর ও নমিনের ছবি
  • আবেদনকারীর ও নমিনের জাতীয় পরিচয়পত্র
  • আবেদনকারীর আয়ের প্রমাণপত্র
  • নমিনের আর্থিক অবস্থার প্রমাণপত্র
  • ঋণের উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনার বিবরণ
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট

লোন সঞ্চয় সেবার জন্য আবেদনের সময় করণীয়:

  • আপনার আবেদনটি যথাযথভাবে পূরণ করুন।
  • প্রয়োজনীয় সমস্ত কাগজপত্র জমা দিন।
  • আপনার আবেদনটি জমা দেওয়ার আগে পুনরায় পরীক্ষা করে নিন।

লোন সঞ্চয় সেবার জন্য আবেদনের ফলাফল:

আপনার আবেদনটি জমা দেওয়ার পর, ব্যাংক আপনার আবেদনটি যাচাই করবে। যদি আপনার আবেদনটি অনুমোদিত হয়, তাহলে ব্যাংক আপনাকে একটি ঋণ চুক্তি পাঠাবে। ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর করার পর, আপনি ঋণের টাকা পাবেন।

লোন সঞ্চয় সেবা প্রবাসীদের জন্য একটি সহায়ক উদ্যোগ। এই সেবার মাধ্যমে প্রবাসীরা দেশে ফিরে আসার পর তাদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারবে।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের ঋণ প্রদান করে। এই ঋণগুলির মধ্যে রয়েছে অভিবাসন ঋণ, পুনর্বাসন ঋণ, এবং লোন সঞ্চয় সেবা। এই ঋণগুলি অনলাইনেও আবেদন করা যেতে পারে।

অনলাইন আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র:

  • একটি কম্পিউটার বা স্মার্টফোন
  • একটি ইন্টারনেট সংযোগ
  • প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের একটি অ্যাকাউন্ট
  • প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের স্ক্যান কপি

অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া:

১. প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে যান। ২. “ঋণ” ট্যাবে ক্লিক করুন। ৩. আপনি যে ঋণের জন্য আবেদন করতে চান তার উপর ক্লিক করুন। ৪. “অনলাইন আবেদন” বাটনে ক্লিক করুন। ৫. প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করুন। ৬. প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের স্ক্যান কপি আপলোড করুন। ৭. “সাবমিট” বাটনে ক্লিক করুন।

অনলাইন আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য:

  • আপনার নাম, পিতা/মাতার নাম, স্বামী/স্ত্রীর নাম
  • আপনার জন্ম তারিখ, লিঙ্গ, ধর্ম, জাতীয়তা
  • আপনার বর্তমান ঠিকানা, স্থায়ী ঠিকানা
  • আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, চাকরির অভিজ্ঞতা
  • আপনার আয়ের উৎস
  • আপনার নমিনেরতথ্য
  • আপনার ঋণের উদ্দেশ্য

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  • আপনার ও নমিনের ছবি
  • আপনার ও নমিনের জাতীয় পরিচয়পত্র
  • আপনার আয়ের প্রমাণপত্র
  • আপনার নমিনের আর্থিক অবস্থার প্রমাণপত্র
  • ঋণের উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনার বিবরণ

আবেদন করার পর:

আপনার আবেদন জমা দেওয়ার পর, ব্যাংক আপনার আবেদনটি যাচাই করবে। যদি আপনার আবেদনটি অনুমোদিত হয়, তাহলে ব্যাংক আপনাকে একটি ঋণ চুক্তি পাঠাবে। ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর করার পর, আপনি ঋণের টাকা পাবেন।

অনলাইন আবেদন সংক্রান্ত কিছু টিপস:

  • আপনার আবেদনটি যথাযথভাবে পূরণ করুন।
  • প্রয়োজনীয় সমস্ত কাগজপত্র আপলোড করুন।
  • আপনার আবেদনটি জমা দেওয়ার আগে পুনরায় পরীক্ষা করে নিন।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে অনলাইন আবেদন করার জন্য নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করুন:

১. প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে যান।

২. সেবা সমূহ থেকে” কোন ঋণ নিবে” ট্যাবে ক্লিক করুন।

৩. আপনি যে ঋণের জন্য আবেদন করতে চান তার উপর ক্লিক করুন।

৪. “অনলাইন আবেদন” বাটনে ক্লিক করুন।

৫. একটি নতুন পৃষ্ঠা খুলবে।

৬. আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করুন।

৭. প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের স্ক্যান কপি আপলোড করুন।

৮. “সাবমিট” বাটনে ক্লিক করুন।

আপনার আবেদনটি জমা দেওয়ার পর, আপনি একটি নিশ্চিতকরণ ইমেল পাবেন।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক হাউজ লোন?

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের হাউজ লোন বাংলাদেশের যেকোনো প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের শাখায় পাওয়া যায়। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের বর্তমানে ১০০টি শাখা রয়েছে। এই শাখাগুলি বাংলাদেশের সকল জেলায় এবং উপজেলায় অবস্থিত।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ঢাকার ইস্কাটন গার্ডেন রোডে অবস্থিত। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের হাউজ লোনের জন্য আবেদন করতে হলে নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করতে হবে।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক হাউজ লোন

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের ঋণ প্রদান করে। এই ঋণগুলির মধ্যে রয়েছে অভিবাসন ঋণ, পুনর্বাসন ঋণ, এবং লোন সঞ্চয় সেবা। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের হাউজ লোন প্রবাসীদের দেশে বা বিদেশে বসবাসের জন্য একটি বাড়ি কেনার জন্য প্রদান করা হয়।

হাউজ লোনের সুবিধা:

  • সর্বোচ্চ ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হয়।
  • সুদের হার ৪%।
  • ঋণের মেয়াদ সর্বোচ্চ ১০ বছর।
  • আবেদনের যোগ্যতা: বাংলাদেশের নাগরিক, বিদেশে কমপক্ষে ২ বছর কাজের অভিজ্ঞতা, দেশে একটি স্থায়ী ঠিকানা, একটি নমিনের ।
  • আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র: আবেদনকারীর ও নমিনের ছবি, আবেদনকারীর ও নমিনের জাতীয় পরিচয়পত্র, আবেদনকারীর আয়ের প্রমাণপত্র, নমিনের আর্থিক অবস্থার প্রমাণপত্র, ঋণের উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনার বিবরণ।

হাউজ লোনের আবেদন প্রক্রিয়া:

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করে হাউজ লোনের জন্য আবেদন করা যেতে পারে। আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করে নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করতে হবে:

১. প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করুন। ২. হাউজ লোনের জন্য আবেদনপত্র পূরণ করুন। ৩. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিন। ৪. ব্যাংকের কর্মকর্তার সাথে সাক্ষাৎ করুন। ৫. ব্যাংকের কর্মকর্তার সুপারিশে লোন অনুমোদন করা হবে।

হাউজ লোনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  • আবেদনকারীর ও নমিনের ছবি
  • আবেদনকারীর ও নমিনের জাতীয় পরিচয়পত্র
  • আবেদনকারীর আয়ের প্রমাণপত্র
  • নমিনের আর্থিক অবস্থার প্রমাণপত্র
  • ঋণের উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনার বিবরণ
  • বাড়ির দলিলের নকল
  • বাড়ির নকশার নকল
  • বাড়ির মূল্য নির্ধারণের সার্টিফিকেট
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট

হাউজ লোনের জন্য আবেদনের সময় করণীয়:

  • আপনার আবেদনটি যথাযথভাবে পূরণ করুন।
  • প্রয়োজনীয় সমস্ত কাগজপত্র জমা দিন।
  • আপনার আবেদনটি জমা দেওয়ার আগে পুনরায় পরীক্ষা করে নিন।

হাউজ লোনের জন্য আবেদনের ফলাফল:

আপনার আবেদনটি জমা দেওয়ার পর, ব্যাংক আপনার আবেদনটি যাচাই করবে। যদি আপনার আবেদনটি অনুমোদিত হয়, তাহলে ব্যাংক আপনাকে একটি ঋণ চুক্তি পাঠাবে। ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর করার পর, আপনি ঋণের টাকা পাবেন।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের হাউজ লোন প্রবাসীদের দেশে একটি বাড়ি কেনার জন্য একটি সহায়ক উদ্যোগ। এই ঋণের মাধ্যমে প্রবাসীরা তাদের স্বপ্নের বাড়ি কিনতে পারবেন।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক কোথায় আছে?

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ঢাকার ইস্কাটন গার্ডেন রোডে অবস্থিত। এছাড়াও, ব্যাংকের ১০০টি শাখা রয়েছে, যা বাংলাদেশের সকল জেলায় এবং উপজেলায় অবস্থিত।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের শাখাগুলির ঠিকানাগুলি ব্যাংকের ওয়েবসাইটে পাওয়া যেতে পারে।